“মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ প্রকাশের তিব্র প্রতিবাদ”
আমি মোঃ মনছুর রহমান (শিক্ষক) পিতা মৃত- মুছাতুল্লাহ প্রামানিক, সাং ও ডাকঘর- মহিষখোচা, থানা- আদিতমারী, জেলা- লালমনিরহাট ।আমি উপরোক্ত বিষয়ে এই মর্মে তীব্র প্রতিবাদ করিতেছি যে, গত ০৭ অক্টোবর, ২০১৭ তারিখে “বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম” –এর বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.রংপুর ।
অনলাইন পত্রিকায় প্রকাশিতঃ প্রতিবেশীর বিবাদ মিটাতে গিয়ে ইউপি সদস্য কারাগারে
ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট | এবং গত ০৮/১০/১৭ইং তারিখে “লালমনির কাগজ” মুক্ত চিন্তার সাপ্তহিক
পত্রিকায় প্রকাশিতঃ দুই পক্ষের বিরোধঃ জেলে গেল ফারুক কলামে উল্লেখিত সংবাদ শিরনামে প্রকাশিত সংবাদটি সম্পূর্ন রুপে মিথ্যা, ভূয়া ও যোগসাজসিক । আমি তার তিব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি ।
মূলতঃ যা সত্য-
 |
| black farook |
 |
| Hossan Ali |
(০১) অর্থ যোগান দাতা ও প্রভাবশালী একাব্বর আলী পিতা মৃত রহমত/খামড়া ও সন্ত্রাসিদের গডফাদার আঃ কুদ্দুস ( বর্তমানে অসুস্ত) পিতা মৃত সহিদার রহমান এবং মাদক পেশাদার ব্লাক ফারুক পিতা মৃত আলতাব হোসেন সর্ব সাং মহিষখোচা, সকলের বাড়ী এক সাথে লাগালাগি । বংশিয় সূত্রে একাব্বর আলী চাচা হন-আঃ কুদ্দুস ও ব্লাক ফারুকের এবং জনৈক রিপোর্টার প্রতিবেশী ভাইয়ের পুত্র ভাতিজা হন ব্লাক ফারুকের । ফলে মাদক সম্রাট চাচা ব্লাক ফারুককে বাঁচানোর জন্য মিথ্যা ও ভূয়া রিপোর্ট সাজাইয়া খবরে প্রকাশ করেন রিপোর্টার খোরশেদ আলম সাগর । সহায়তা করেন ফেন্সিডিল পেশাদার ও মাদক সম্রাটদের । এবং মিথ্যা প্রচারে শান্তিপূর্ণ অবস্থানকে বিনষ্ট করেন শিক্ষক মনছুর রহমানের ।
(০২) ব্লাক ফারুকের বংশিয় চাচা প্রভাবশালী একাব্বর আলীকে মিথ্যাভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে গিয়ে চাঁদাবাজ আঃ কুদ্দুস- বর্তমানে অসুস্ত । সেই ক্ষমতার পালাবদলের দায়িত্বে এখন ব্লাক ফারুক । চাচা একাব্বর আলীকে অবৈধভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে গিয়ে কারাবাসে যায় মাদক সম্রাট ব্লাক ফারুক ও রশিদ চোর ।
 |
| Abdurnur(BSS Nur) |
(০৩) বিজ্ঞ জর্জ আদালতের মোকদ্দমা অন্য ১৪/১৭ (চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা) একাব্বর আলী গং- এর বিরুদ্ধে দায়ের হইলে বিজ্ঞ জজ আদালত সন্তষ্ট হইয়া গত ১৪/০৬/১৭ইং তারিখে বিবাদী একাব্বর আলী গং- এর টালবাহানার বিরুদ্ধে নালিশী জমিতে যাইতে সরাসরি নিষেধ করেন- বিজ্ঞ জজ আদালত । বাদী মনছুর রহমানের প্রতি রায় পরিস্কার হয়ে যায় জজ আদালতের । ফলে ক্ষমতার অপব্যবহার শুরু হয় ব্লাক ফারুক ও রশিদ চোর এবং গত ২৯/০৮/১৭ইং তারিখ ভূয়া দলিল সৃষ্টি করিয়া অন্যায় ভাবে ক্ষমতা প্রয়োগ করে ব্লাক ফারুক ও রশিদ চোর । অতঃপর গত ২৬/০৯/১৭ইং তারিখ ব্লাক ফারুক ও মাদক সম্রাট রশিদ চোর তাদের দলবল ও ভাংচুর বাহিনী সহ আসিয়া বাদী মনছুর রহমানের পরিবারের ১২ জন নারী ও পুরুষকে হতাহত করে, ডাংমার করে, রক্তাত্ত জখম করে এবং ঘরবাড়ী ভাংচুর করে এবং কলেজ পড়া মেয়েদের শ্লীলতাহানী করার চেষ্টা করে ব্লাক ফারুক ও মাদক পেশাদার রশিদ চোর । সেই কারনে আদিতমারী থানার এজাহার নং- ২৮, মামলা জি.আর নং ২২৭/১৭, তাং- ২৮/০৯/১৭ইং, ধারা নং- ১৪৩/৪৪৮/৩২৩/৩২৫/৩২৬/৩০৭/৩৭৯/৪২৭/৫০৬/১১৪/৩৪ –ধারার অপরাধে জেলে যায় মাদক সম্রাট ব্লাক ফারুক ও মাদক পেশাদার রশিদ চোর ।
 |
| Abu and Tarikul |
(০৪) ফেন্সিডিল ও মাদক পেশাদারদের গড়ফাদার ব্লাক ফারুক ও রশিদ চোরের জঘন্য কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে মাদক পেশার মামলা নং- ৯৬/১৪, বোতল সংখ্যা ৬১২ পিচ, আবার মাদক পেশার মামলা নং- ১০৩/১৫, বোতল সংখ্যা ১০০ পিচ, ও মাদক পেশার মামলা নং- ১৪/১৭, বোতল সংখ্যা ২৫ পিচ মোট ৭৩৭ পিচ বোতলের মামলা লালমনিরহাট স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল জজ আদালতে চলমান রহিয়াছে ।
এতদপর জি.আর- ২২৭/১৭ নং মামলার জামিন প্রাপ্ত আসামীসহ অন্যান্য আসামীগণ ক্ষিপ্ত হইয়া এই মর্মে হুমকি দিচ্ছে যে, উক্ত মামলা উঠাইয়া না নিলে তারা আমাকে জীবনে হত্যা করিয়া লাশ গুম করিবে, আমার ছেলে মেয়েদের ভিটা ছাড়া করিবে, বাড়ীঘর দখল করিয়া মালামাল লুট করিয়া লইয়া যাইবে মর্মে হুমকি প্রদান করিলে আমি আদিতমারী থানায় জি.ডি করি । যাহার জি.ডি নং- ২৫৭/১৭, তাং ০৬/১০/১৭ইং ও প্রসিকিউশন নং- ৬৪/১৭, তাং- ০৯/১০/১৭ইং থাকা স্বত্বেও তাদের আক্রমনাত্তক আচরণ আরও বৃদ্ধি পায় । হেতু জান ও মালের নিরাপত্তার জন্য লালমনিরহাট নির্বাহী আদালতে মামলা দায়ের করি । যাহার মামলা এম.আর নং- ১৬৪/১৭, তাং- ০৯/১০/১৭ইং হইলে আসামীগণ আরও হইয়া আমার ও আমার ছেলে মেয়েদের চরম ক্ষতি করার ষড়যন্ত্র করিতেছে । বিষয়টি সুবিবেচনার জন্য সবিনয় প্রার্থনা ।
 |
| earth |
Post a Comment