ধর্ষণের পর ওরা আমার দুই সন্তানের সাথে...

২৫ জানুয়ারী ২০১৮ ২০:৫২:০৭ মায়ানমার বাহিনী বর্বরতার কথা ইতোমধ্যে জানেনি বিশ্ববাসীরা। দেশটির রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা মুসলিমদের দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার মধ্যযুগীয় কায়দা নারীদের ধর্ষণ পরে গুপ্তধন কাটছে, হাজার হাজার লোককে সামনে হাজির করে হত্যা করে গলা কাট উলেস করে বলছে যে তারা পালিয়ে আসা অনেকেই সংবাদমাধ্যমের কাছে বর্ণনা করেছেন। গত আগস্টে রাইচেন নতুন রোহিঙ্গা নিধন অভিযানে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ পালিয়ে গেছে চার লাখের বেশি নারী-পুরুষ ও শিশু। শুরুর মতো ভীত সন্ত্রস্ত মানুষ ঢাল এখন না হলেও রোহিঙ্গা নারী পুরুষ এবং শিশুরা আসছে ছোট ছোট দল। তাদের অধিকাংশই হারিয়ে গেছে পরিবারের কেউ না কোন সদস্য। তাদের কেউ কেউ বর্বর নির্যাতন শিকার টেকনাফ বাংলাদেশ ও মায়ানমার সীমান্ত অঞ্চল শাহপরীর দ্বীপে কথা বলা হয় মংডুর অধিবাসী রফিকা (ছদ্মনাম) বলে, তার স্বামীর ঘাড় কাটছে সেখানকার অমুসলিম সম্প্রদায়ের অস্ত্রধারী আর তার ভাইয়ের স্ত্রীকে বিয়ে করার পরেও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ কেটে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। তিনি দুটি সন্তান নিয়ে পালিয়ে এসেছিলেন। রক্ষাকর্তা থেকে উল্লিখিত মেয়েদের অনেকেই আসতে পারেনি বলে জানায় রফিকা। 'প্রতিদিনের কড়া নজরদারি করে, সুন্দরী মেয়েদের বপো করা হয় নির্যাতিত মিলিটারিরা তারপর হাত-পা, বুক কাটে ফেলে দেয়। 'অত্যাচারের কারণে বছরটি আগে অন্য গ্রামে আশ্রয় নিয়েছিলেন রফিকার পরিবার। রফিকা বলেন, আসার আগে কয়েক দিন তারা দিনগুলোতে জঙ্গল লুকিয়ে থাকতেন এবং রাতে ঘরে থাকতেন। রফিকের বিবরণে অত্যাচার ও সহিংসতা মাত্রা এতটাই ভয়াবহ পর্যায়ে পড়েছে যে গ্রামে সবাই সবাই যে কারাতে পালিয়েছে 'মগরাহ আমাদের প্রতিনিয়ত জ্বালায়। বাড়িতে হানা দেয় পুরুষ ধরে নিয়ে গেছে মেয়েদের ধরে নিয়ে গেছে অত্যাচার, নির্যাতন করে। আমার ভাবীকে গুলি করে মেরে ফেললো মেরে ফেলার আগে তাকে নির্যাতন করা (বিদ্রোহ) মগ মিলিটারিরা হাত-পা কাট ডালে। 'স্বামী হারানোর পর দুই সন্তানের সাথে আটদিনে হাঁটতে হাঁটতে বাংলাদেশ রফিকা বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া নারীরা নির্যাতন ও নির্যাতন বর্ণনা করে, এটি স্বাধীনভাবে যাচাই করা সম্ভব নয়। তবে বেশিরভাগ রোহিঙ্গা বক্তৃতায় নির্যাতন চিত্র একই রকম। মংডুর অর একটি বাসিন্দা ২০ বছর বয়স্ক আসমা সঙ্গে গত মঙ্গলবার পনের জনের একটি দলে বাংলাদেশ ঢাকায় আসমা ব্যক্তিগত গোপনীয়তার স্বার্থে তার ছদ্মনাম ব্যবহার করা হচ্ছে আসমা বলেন, মায়ানমারের সেনা সদস্যরা তার স্বামী ও ভাইয়ের হত্যাকান্ড এবং তার উপর চালানো বর্বর নির্যাতন। তার ভাষ্য, '১০ / ১২ জন সৈনিক মিললে আমাকে ধর্ষণ করা হয়েছে, কি কষ্ট সহ্য করা যায় না, তাদের অত্যাচারে অনেক মেয়ে মারা গেছে। আমাকেও যখন মেরে ফেলতে চাও, তখন বাচ্চা দুইটাকে দেখিয়ে ওদের পা ধরে ধরে ধরে প্রাণ ভিক্ষা চাইলাম। বললাম, কাউকে বলবো না বার্মা কী হয়েছে, বাংলাদেশে চলে যাব এখুনি। 'কাকুটি মিনতি আর ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের দেখানো ছাড়াই ১৫ দিন জঙ্গলে কাটান আসমা। সঙ্গে 12 বছর বয়সী ছোট ভাই এবং দুই সন্তানের কিন্তু বাংলাদেশে প্রবেশের চার দিন আগে অসুস্থ হয়ে উপায় ছিল না তার চার বছর বয়সী বড় ছেলে। তিনি বলেন, এক সন্তানের সঙ্গে আমার ভাইয়ের সাথে আমার পরিচয় ঘটে। 'হাঁটতে হাঁট পা পা ফুলে গেছে। এই দেশে এসেছিলেন এবং সাহায্য পেয়েছি, নিজের দেশে এটি পাইনি। বার্মার অন্য সম্প্রদায়ের লোকেরা আমাদের বলে, সেদেশ কেবল তাদের, মুসলিমরা নয়। 'এদিকে সম্প্রতি মিয়ানমারের নেত্রী অং সাং সুচি এবং বুধবার জাতিসংঘের রাষ্ট্রপতি ভাইস প্রেসিডেন্টের বক্তব্যে এসব নির্যাতন প্রসঙ্গে কিছু বলা যায়নি। তবে রোহিঙ্গা শব্দটি ব্যবহার না করার জন্য সরকার বলছে, মুসলিমরা কেন পালাচ্ছে বাংলাদেশ নিয়ে তারা উদ্বিগ্ন। মিয়ানমার সরকারের বক্তব্য রাখাইন পরিস্থিতি এখন অনেকটাই শান্ত। কিন্তু সরকার শীর্ষ পর্যায়ে বক্তৃতা বিস্ময় প্রকাশ করা অনেকেই এদিকে, জাতিসংঘ হিসাবে গত কয়েক সপ্তাহে চার লাখের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। তাদের মধ্যে প্রায় ৮০ শতাংশ নারী ও শিশু এই বিপুলসংখ্যক শরণার্থী খাদ্য ও স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করে বাংলাদেশ এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার জন্য বড় চ্যালেঞ্জ দাঁড়িয়েছে।

Post a Comment

Previous Post Next Post